সম্মেলনের প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, “নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছেই। তারপরও আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে। আর নির্বাচনে অতন্দ্র প্রহরা দেবেন এই দেশের জনগণ।” তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, “নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। স্বয়ং আল্লাহ ছাড়া এই নির্বাচন আর কেউ ঠেকাতে পারবে না।”
সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ আলমগীর, জাতীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শরীফুল আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় ও জাতীয় নেতারা।
জানা গেছে, সম্মেলনে জেলার ১০টি উপজেলা ও ৫টি পৌরসভা থেকে মোট ১৫টি ইউনিটের প্রতিটি থেকে ১০১ জন করে সর্বমোট ১ হাজার ৫১৫ জন কাউন্সিলর অংশগ্রহণ করছেন। তারা প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করবেন।
সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে ভোটগ্রহণের মাধ্যমে সভাপতি পদে দুজন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে তিনজন প্রার্থীর মধ্য থেকে একজন করে নির্বাচিত হবেন। দীর্ঘ সময় পর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ায় নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ ও উৎসবের আমেজ দেখা গেছে।