ঢাকা
খ্রিস্টাব্দ

শিল্পকলা নির্বাচন ঘিরে উৎসব এমএম আলী সড়কে

দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ


আপডেট : বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১১.১১ পূর্বাহ্ন


নিউজটি দেখেছেনঃ 1888070 জন

  • নিউজটি দেখেছেনঃ 1888070 জন
শিল্পকলা নির্বাচন ঘিরে উৎসব এমএম আলী সড়কে
ছবি : সংগৃহীত

চট্টগ্রাম : সাদা-কালো পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে এমএম আলী সড়ক। ফুটপাতে তৈরি করা হয়েছে প্রভাবশালী প্রার্থীদের নির্বাচনী ক্যাম্প।


প্রার্থী, সমর্থক ও এজেন্টদের ভিড়ে সরগরম শিল্পকলার সামনের চায়ের দোকানগুলো। পাশাপাশি চলছে গণসংযোগ, এসএমএস ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা।

 

শনিবার (৮ জুন) সকাল ৯টা থেকে শুরু হবে চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমি কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচন ২০২৪। ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে তিনটি বুথ তৈরি, এজেন্টদের কার্ড বিতরণসহ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।  

 

এবারের নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. সাদি উর রহিম জাদিদ।  


সহ-সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন অঞ্চল কুমার চৌধুরী, এসকেএস মাহমুদ (আলোক মাহমুদ), তাপস শেখর ও দীপেন কান্তি চৌধুরী।  


সাধারণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম (হাসান জাহাঙ্গীর) ও সাইফুল আলম বাবু।  


যুগ্ম সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন। তারা হলেন- আলাউদ্দিন তাহের, কঙ্কন দাশ, কমল দাশ, মো. জামশেদ উদ্দীন, মো. শহিদুল করিম চৌধুরী নিন্টু ও মুহাম্মদ সাজ্জাত হোসেন।  


কার্যকরী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১০ জন। তারা হলেন-আশিকুর রহমান, বাপ্পা চৌধুরী, বিশ্বজিৎ পাল, মো. আকরাম হোসেন (বাপ্পী আলমগীর), মোহাম্মদ আলী (আলী প্রয়াস), মো. সেলিম রেজা সাগর, মো. হানিফ খন্দকার, রুবেল দাশ প্রিন্স, রহিমা খাতুন লুনা ও সামশুল হায়দার তুষার।  


চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসার মো. মোসলেম উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, এবারের নির্বাচনে ৬২৪ জন ভোট দেবেন। এটি চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির দ্বিতীয় নির্বাচন। ২০১৮ সালের ২১ জুলাই প্রথম নির্বাচন হয়েছিল। তিন বছর মেয়াদ ছিল কমিটির। কিন্তু করোনার কারণে পরে নির্বাচন হয়নি। ২০২৩ সালে কমিটি বিলুপ্ত করে আহ্বায়ক কমিটি করা হয়। ওই কমিটিকে ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কমিটিকে দায়িত্ব হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে। সেই লক্ষ্যে গত ২ মে তফসিল ঘোষণা করা হয়।  


তিনি জানান, তিনটি বুথে প্রত্যেক প্রার্থীর তিনজন করে এজেন্ট থাকবে। দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন। পর্যাপ্ত পুলিশ ও আনসার সদস্য থাকবে। এখনো পর্যন্ত কোনো প্রার্থী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেনি কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।  


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ এলএসবিডি/হেনা

কমেন্ট বক্স
দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ



আপডেট : বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪, ১১.১১ পূর্বাহ্ন