ঢাকা
খ্রিস্টাব্দ

চট্টগ্রামে আউটার স্টেডিয়াম নয়, সিআরবিতেই বিজয়মেলা

দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

| চট্টগ্রাম ব্যুরো লাল সবুজ বাংলাদেশ
চট্টগ্রাম
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯.১৭ অপরাহ্ন

আপডেট : মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯.১৭ অপরাহ্ন


নিউজটি দেখেছেনঃ 1395153 জন

  • নিউজটি দেখেছেনঃ 1395153 জন
চট্টগ্রামে আউটার স্টেডিয়াম নয়, সিআরবিতেই বিজয়মেলা
ছবি : সংবাদদাতা প্রেরিত।

বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশব্যাপী মেলা করার সিদ্ধান্ত নেয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। সেই হিসেবে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে চট্টগ্রামেও বিজয় মেলার আয়োজন করা হয়। তবে দেশব্যাপী একদিনের মেলা হলেও চট্টগ্রামে আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে সাতদিনব্যাপী বিজয় মেলা বসবে।রেলওয়ের মালিকানাধীন সিআরবির মাঠে এ মেলা অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়ামে ফের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার আয়োজন প্রায় সেরেই ফেলেছিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। অথচ বছরধরে ‘খেলার মাঠে মেলা নয়’ ঢাকঢোল পিটিয়ে এমন ‘নীতিবাণী’ প্রচার করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। খেলোয়াড়, ক্রীড়ামোদিদের তোপের মুখে এমন বিনাশী সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো জেলা প্রশাসন। আউটার স্টেডিয়ামে নয়, মেলা হবে রেলওয়ের মালিকানাধীন সিআরবির মাঠে।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল সাড়া দেননি। তবে মেলার স্থান পরিবর্তনের বিষয়টি নিশ্চিত করে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. কামরুজ্জামান বলেন, আউটার স্টেডিয়ামে মেলার আয়োজন স্থগিত করা হয়েছে। মেলার ভেন্যু পরিবর্তন করে সিআরবিতে করা হবে। তবে আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকেই বিজয় মেলা বসবে।


জানা গেছে, আউটার স্টেডিয়াম সারা বছরই বিভিন্ন মেলাসহ ইভেন্ট আয়োজনের জন্য দখলে থাকতো। এছাড়াও, মাঠটি বিভিন্ন গাড়ির পাকিংসহ ব্যবহার হতো পরিত্যক্ত কোনো ট্রাক টার্মিনাল। সেই মাঠের প্রাণ ফিরিয়ে খেলার উপযুক্ত করতে আন্দোলন করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ সর্বস্তরের মানুষ। পরে ২০২৩ সালে আউটার স্টেডিয়াম এলাকায় দুই পাশে গড়ে ওঠা স্থাপনা উচ্ছেদ করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। ওই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর আউটার স্টেডিয়াম উন্নয়ন কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার (সিজেকেএস) সভাপতি আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে এক কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। ১১ হাজার বর্গফুট আয়তনের মাঠের মধ্যে ৮ হাজার বর্গফুটে ফুটবল খেলার মাঠ হিসেবে রাখা হয়। সেই সময় তৎকালীন জেলা প্রশাসক বলেছিলেন, আউটার স্টেডিয়ামে আর কোনো মেলা হতে পারবে না। নতুন আঙ্গিক দেওয়ার পর এখানে নিয়মিত খেলাই হবে। এর মাধ্যমে মাঠটির অতীত ঐতিহ্য ফিরে আনা হবে।



নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ এলএসবিডি/হেনা

কমেন্ট বক্স
বাংলাদেশ | জাতীয়
দৈনিক লাল সবুজ বাংলাদেশ

| চট্টগ্রাম ব্যুরো লাল সবুজ বাংলাদেশ
চট্টগ্রাম
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯.১৭ অপরাহ্ন
আপডেট : মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯.১৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ